66.সূরা আত- তাহরীম, At- Tahrim, سورة التحريم, মধুর কণ্ঠে, আরবি তেলাওয়াত, বাংলা ও ইংরেজি অর্থসহ- By: Abdullah Al-Khala
➽ সূরা এর নাম : সূরা আত- তাহরীম
➽Sura Name : Sura At- Tahrim
➽ Sura Name : سورة التحريم
➽ সুরাহ নং : 66. আয়াত সংখ্যা-12, মক্কায় অবতীর্ণ
➽ Sura No : 66, Ayah- 12
➽ Recited By : Abdullah Al-Khalaf @al-khalaf
➽ Channel By : @Quranerbani23
➽ Channel Name : কোরআন ও হাদীসের বাণী
➽ Video Team : Quran & Hadis Er Bani
➽ অনুরোধ: মানুষ হিসেবে আমরা ভুলের উর্ধ্বে নই। অনিচ্ছাকৃত ভুল সমুহ ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন । সকল প্রকার ভুল সংশোধনের জন্য দয়া করে কমেন্টস বক্সে জানাবেন। অনাকাংখিত ভুলের জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই। “কোরআন ও হাদীসের বাণী” চ্যানেল টি শুধুমাত্র দ্বীনের দাওয়াত ও সওয়াবের উদ্দেশ্যে পরিচালিত ।
➽ Details Information: 66.সূরা আত- তাহরীম, At- Tahrim, سورة التحريم,
A. Name:
The Surah derived its name from the words lima tuharrimu of the very first verse. This too is not a title of its subject matter, but the name implies that it is the Surah in which the incident of tahrim (prohibition, forbiddance) has been mentioned.
B. Period of Revelation:
In connection with the incident of tahrim referred to in this Surah, the traditions of the Hadith mention two ladies who were among the wives of the Holy Prophet (upon whom is peace) at that time Hadrat Safiyyah and Hadrat Mariyah Qibtiyyah. The former (i. e. Hadrat Safiyyah) was taken to wife by the Holy Prophet after the conquest of Khaiber, and Khaiber was conquered, as has been unanimously reported, in A. H. 7. The other lady, Hadrat Mariyah, had been presented to the Holy Prophet by Muqawqis, the ruler of Egypt, in A. H. 7 and she had borne him his son, Ibrahim, in Dhil-Hijjah, A. H. 8.These historical events almost precisely determine that this Surah was sent down some time during A.H. 7 or A. H 8.
C. Theme and Topics:
This is a very important Surah in which light has been thrown on some questions of grave significance with reference to some incidents concerning the wives of the Holy Prophet (upon whom is Allah's peace).
First, that the powers to prescribe the bounds of the lawful and the unlawful, the permissible and the forbidden, are entirely and absolutely in the hand of Allah and nothing has been delegated even to the Prophet of Allah himself, not to speak of any other man. The Prophet as such can declare something lawful or unlawful only if he receives an inspiration from Allah to do so whether that inspiration is embodied in the Qur'an, or imparted to, him secretly. However, even the Prophet is not authorized to declare anything made permissible by Allah unlawful by himself, much less to say of another man.
➽ 66.সূরা আত- তাহরীম, At- Tahrim, سورة التحريم সম্পর্কে পটভুমি:
1. নামকরণ
সূরার প্রথমে আয়াতের (التحريم) শব্দ থেকে এর নাম গৃহীত । এটিও সূরার বিষয়-ভিত্তিক শিরোনাম নয় । বরং এ নামের অর্থ হচ্ছে এ সূরার মধ্যে তাহরীম সম্পর্কিত বিষয়ের উল্লেখ আছে ।
2. *নাযিল হওয়ার সময়-কাল
এ সূরার মধ্যে তাহরীম সম্পর্কিত যে ঘটনার উল্লেখ করা হয়েছে সে সম্পর্কে বিভিন্ন হাদীসের বর্ণনাসমূহে দু’জন মহিলার কথা উল্লেখ করা হয়েছে । তাঁরা দুজনই নবীর (সা) স্ত্রী । তাঁদের একজন হলেন হযরত সাফিয়া (রা) অন্যজন হযরত মারিয়া কিবতিয়া (রা) । তাদের মধ্যে একজন অর্থাৎ হযরত সাফিয়া (রা) খায়বার বিজয়ের পরে নবীর (সা) সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন । আর সর্বসম্মত মতে খায়বার বিজিত হয় ৭ম হিজরীতে । দ্বিতীহ মহিলা হযরত মারিয়াকে (রা) মিসরের শাসক মুকাওকিস ৭ম হিজরী সনে নবীর(সা) খেদমতের জন্য পাঠিয়েছিলেন । ৮ম হিজরীর যুলহাজ্জ মাসে তাঁরই গর্ভে নবীর(সা) পুত্র সন্তান হযরত ইবরাহীম (রা) জন্ম লাভ করেন । এসব ঐতিহাসিক ঘটনা থেকে এ বিষয়টি প্রায় সুনির্দিষ্ট হয়ে যায় যে, এ সূরাটি ৭ম অথবা ৮ম হিজরীর কোন এক সময় নাযিল হয়েছিল ।
3. বিষয়বস্তু ও মুল বক্তব্য
এটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সূরা । এ সূরার মধ্যে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সল্লামের পবিত্র স্ত্রীগণের সাথে জড়িত কিছু ঘটনার প্রতি ইংগিত দিয়ে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের ওপর আলোকপাত করা হয়েছে ।
4. একঃ হালাল হারাম এবং জায়েজ নাজায়েযের সীমা নির্ধারণ করার ইখতিয়ার চূড়ান্তভাবে আল্লাহ তা’আলার হাতে । সাধারণ মানুষ তো দূরের কথা খোদ আল্লাহ তা’আলার নবীর (সা) কাছেও তার কোন অংশ হস্তান্তার করা হয়নি । নবী নবী হিসেবে কোন জিনিসকে হারাম বা হালাল ঘোষণা করতে পারেন কেবল তখনই যখন এ বিষয়ে আল্লাহ তা’আলার পক্ষ থেকে কোন ইংগিত থাকে ।
5. দুইঃ মানব সমাজে নবীর স্থান ও মর্যাদা অত্যন্ত নাজুক । একটি সাধারণ কথা যা অন্য কোন মানুষের জীবনে সংঘটিত হলে তা তেমন কোন গুরুত্বই বহন করে না, কিন্তু অনুরূপ ঘটনাই নবীর জীবনে সংঘটিত হলে আইনের মর্যাদা লাভ করে ।
➽ DISCLAIMER: This is a audio of a Quran recitation By: Abdullah Al-Khalaf @al-khalaf We have created a new visual file for the clip, edited the sequence, and added translations so that anyone can understand the meaning of the recitation.
➽ FAIR USE: Copyright Disclaimer under section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for a fair use” for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, education, and research.
**** For Any Inquiry Mail: [email protected] ***