হাদীস শরিফে নবী করীম ( সঃ ) এরশাদ করেন , প্রত্যেক জিনিসেরই একটা নিজস্ব সৌন্দর্য আছে । সূরা আর-রহমান কোরআন শরীফের সৌন্দর্য । ফযীলতের দিক দিয়ে এটি অর্ধেক কোরআনের সমান ।হাদিস শরীফে বলা হয়েছে ,যে ব্যক্তি সূরা আর রহমান নিয়মিত তেলাওয়াত করবে ,কিয়ামতের দিন তার চেহারা চাঁদের মতো উজ্জ্বল হবে।তার জন্য দোজখের সব দরজা বন্ধ করে দেয়া হবে। মহান আল্লাহ রব্বুল আলামিন তাকে বেহেশত নসীব করবেন।(তাফসীরে জালালাইন)
১। হাদীস শরিফে নবী করীম ( সঃ ) এরশাদ করেন , প্রত্যেক জিনিসেরই একটা নিজস্ব সৌন্দর্য আছে । সূরা আর-রহমান কোরআন শরীফের সৌন্দর্য । ফযীলতের দিক দিয়ে এটি অর্ধেক কোরআনের সমান ।
২। নবী করীম ( সাঃ ) এরশাদ করেন , যারা শুধু আল্লাহকে খুশী করার জন্য এ সূরাটি প্রত্যহ আছরের নামায বাদ পাঠ করবে , তাদের চেহারা নূরানী হবে , স্ত্রী পুত্র তার তাবেদার হবে , তার রিজিক বৃদ্ধি পাবে এবং সে ব্যক্তি বেহেশতের হকদার হয়ে যাবে।
৩।পবিত্র কুরআনের সূরা আর-রাহমান একটি গুরুত্বপূর্ণ সূরা। বান্দার প্রতি আল্লাহ তা’য়ালার কী অশেষ দান রয়েছে, এ সূরায় বার বার সে কথাই আলোকপাত করা হয়েছে। এ সূরার আমল রুজি-রোজগারের জন্য বিশেষ ফলদায়ক।
৪।প্লীহারোগে আক্রান্ত হলে, এ সূরা পাঠ করে রোগির প্লীহার উপর ফুঁক দেবে।
৫।আর যে ব্যক্তি এ সূরা নিয়মিত পাঠ করবে, তার চেহারা কিয়ামতের দিন চাঁদের ন্যায় উজ্জল হবে। তাকে আল্লাহ জান্নাতে প্রবেশ করাবেন।
৬।সর্বদা এ সূরা পাঠকারির মন প্রফুল্ল থাকবে। তাকে দু:শ্চিন্তা অস্তির করে তুলতে পারবে না। তার যে কোনো দোয়া আল্লাহর দরবারে কবুল হবে।
৭।যে ব্যক্তি সূরা আর-রাহমান এগারো বার পাঠ করবে আল্লাহর রহমতে তার সকল নেক উদ্দেশ্য হাসিল হবে। (তাফসিরে জালালাইন)
৮। এই সূরাটি পাঠ করে চোখের মধ্যে ফু দিলে চোখের রোগ ভালো হয়ে যাবে।
৯।এই সূরাটি স্বপ্নের মধ্যে পড়তে দেখলে হজ্জ্বে যাওয়া নসীব হবে।
১০।এই সূরাটি নিয়মিত তেলাওয়াত করলে বসন্ত রোগ হতে মুক্তি পাবে।
১১।‘ফাবি আইয়্যি আ-লা-ই রাব্বিকুমা তুকাজ্জিবান’ এই আয়াতটি তিনবার পাঠ করে কোন বিচার সালিশের মধ্যে গেলে বিচারকের মন পাঠকারীর উপর সদয় হবে।
১২। এই সূরাটি নিয়মিত তেলাওয়াত করলে তেলাওয়াতকারীর সকল অভাব অনটন দূর হয়ে যাবে এবং আর্থিক স্বচ্ছলতা বৃদ্ধি পাবে।
১৩। অন্তরের খাস নিয়তে এই সূরা পাঠ করলে তিলাওয়াতকারীর জন্য বেহেশতের দরজা খুলে দেওয়া হয় এবং দোযখের দরজা বন্ধ করে দেয়া হয়।
সূরা আর রহমান নিয়মিত তেলাওয়াত করলে মৃত্যুর পরে বেহেশতে প্রবেশ করবে এবং দুনিয়াতেও তার জন্য রয়েছে অশেষ নিয়ামত।এই সূরাটি স্বপ্নের মধ্যে পড়তে দেখলে হজ্জ্বে যাওয়া নসীব হবে।এ সূরা পাঠ করলে মন ভালো থাকবে কোনো প্রকার দুঃশ্চিন্তা তাকে গ্রাস করতে পারে না।
যে ব্যক্তি সূরা আর-রহমান ১১ বার তিলাওয়াত করে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করবে আল্লাহ তার দোয়া কবুল করবে তার মনের আশা পূরণ করবে।
নবী করীম ( সাঃ ) এরশাদ করেন , যারা শুধু আল্লাহকে খুশী করার জন্য এ সূরাটি প্রত্যহ আছরের নামায বাদ পাঠ করবে , তাদের চেহারা নূরানী হবে , স্ত্রী পুত্র তার তাবেদার হবে , তার রিজিক বৃদ্ধি পাবে এবং সে ব্যক্তি বেহেশতের হকদার হয়ে যাবে।শত্রুকে বাধ্য করতে হলে, কারো চোখে অসুখ হলে, প্লীহারোগে আক্রান্ত হলে, এ সূরা পাঠ করে রোগির প্লীহার উপর ফুঁক দেবে।
আর যে ব্যক্তি এ সূরা নিয়মিত পাঠ করবে, তার চেহারা কিয়ামতের দিন চাঁদের ন্যায় উজ্জল হবে। তাকে আল্লাহ জান্নাতে প্রবেশ করাবেন।
সর্বদা এ সূরা পাঠকারির মন প্রফুল্ল থাকবে। তাকে দু:শ্চিন্তা অস্তির করে তুলতে পারবে না। তার যে কোনো দোয়া আল্লাহর দরবারে কবুল হবে।
যে ব্যক্তি সূরা আর-রাহমান এগারো বার পাঠ করবে আল্লাহর রহমতে তার সকল নেক উদ্দেশ্য হাসিল হবে। (তাফসিরে জালালাইন)