এই সেই ফখরুদ্দীন আহমদ | Who is Fakhruddin Ahmed | Biography | Information |
দৃষ্টি আকর্ষণ
-------------------
এই ভিডিওটি কপি করা থেকে বিরত থাকুন।
Facebook বা Youtube এ এই ভিডিওটি রি-আপলোড করলে Automatic Strike যাচ্ছে ।
তাই Link কপি করে শেয়ার করতে পারেন। ধন্যবাদ।
Fakhruddin Ahmed is a Bangladeshi economist, civil servant, and a former governor of the Bangladesh Bank, the country's central bank.
On 12 January 2007, he was appointed as the Chief Adviser (Head of the Government) of the non-party interim caretaker government of Bangladesh, during the 2006–2008 Bangladeshi political crisis. He continued in that post for nearly two years, a longer than usual time, but new elections were held on 29 December 2008, and the Awami League assumed power based on its majority.
On 12 January 2007, President Iajuddin Ahmed swore him in as Chief Adviser to the Interim Caretaker Government, after the former interim government under the President was dissolved. Fakhruddin Ahmed is credited with bringing an end to the anarchy that had threatened to sweep the nation.
More than 160 senior politicians, top civil servants, and security officials were arrested on charges of graft and other economic crimes. Included were former ministers from the two main political parties, the Awami League and the Bangladesh National Party, including former prime ministers Sheikh Hasina and Khaleda Zia, and the former acting prime minister Fazlul Haque.
Ahmed fainted while giving a speech at a tree-planting event on 3 June 2007, apparently due to the heat, and was hospitalized.He was released from the hospital later the same day and has said that he was well.
Following the elections in 2008, a new parliament was formed. On 6 January 2009, the interim government made way for an elected Awami League government, which had won a two-thirds majority.
Ahmed has since retired from the public sphere and is now living in the United States.
রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বারা সৃষ্ট বিশৃঙ্খল অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৭ সালের ১২ই জানুয়ারি তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ দেশে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন। একই সাথে সেনা সমর্থিত একটি তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয় যার প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে ফখরুদ্দীন আহমেদকে নিয়োগ করা হয়। ফখরুদ্দিন আহমেদ ক্ষমতা গ্রহণের মধ্য দিয়ে ইতোপূর্বে রাষ্ট্রপতিকে প্রধান উপদেষ্টা করে গঠিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলুপ্ত হয়। তিনি ২ বছর কেয়ার টেকার ছিলেন, ফখরুদ্দিন আহমেদ দায়িত্ব গ্রহণের পর তৎকালীন জাতীয় জীবনে রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতা হ্রাসে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার জন্য বেশ প্রশংসিত হন। সে সময় বিশ্বের সর্বাধিক দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ হিসেবে পরিচিত বাংলাদেশে ফখরুদ্দীন আহমেদ দুর্নীতিবিরোধী নানান কার্যক্রম পরিচালনা করেন। সে সময় দেশের প্রায় ১৬০ জন রাজনীতিবিদ, সরকারি কর্মকর্তা, নিরাপত্তা কর্মকর্তার নামে অর্থ আত্মসাৎ, ও অন্যান্য দুর্নীতির অভিযোগ এনে মামলা করা হয়। এসময় দেশের ভূতপূর্ব দুই প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া এবং শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার করা হয়। ২০০৮ সালের ২৯শে ডিসেম্বর জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় এবং এতে আওয়ামী লীগ দুই তৃতীয়াংশ আসনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করলে ফখরুদ্দিন আহমেদ গঠিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলুপ্ত হয়। এরপর থেকে ফখরুদ্দিন আহমেদ জনসম্মুখের আড়ালে রয়েছেন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ফখরুদ্দীন আহমেদের জীবনী | Biography Of Fakhruddin Ahmed | দেখুন ২০০৭ সালের ১১ই জানুয়ারি, পর্দার আড়ালে কী ঘটেছিল | তত্ত্বাবধায়ক সরকার : আওয়ামী লীগ - বিএনপি কি বলেছিলো | জাতীর উদ্দেশ্যে ড. ফখরুদ্দীন আহমেদ এর ভাষণ। ড. ফখরুদ্দীন আহমেদ এর জীবন কাহিনী এবং তার শাসন আমলের কিছু ঘটনা মনে আছে যার ভয়ে কাঁপত দুর্নীতিবাজেরা। ডঃ ফখরুদ্দীন আহমেদ এর জীবন কাহিনী এবং তার শাসন আমলের কিছু ঘটনা | বাংলাদেশ ইতিহাসের সেরা শাসক ফখরুদ্দিন আহমেদ! দেখুন বর্তমানে সে কোথায় আছে ও তার কি করুন অবস্থা | দুই নেত্রীই দূর্নীতিগ্রস্থ সেনা প্রধান মঈন ইউ আহমেদ | দেখুন আল্লাহর বিচার! মইন-ফখরুদ্দীন মরণব্যাধি ক্যান্সারে আক্রান্ত | দেখুন আল্লাহর বিচার! মইন-ফখরুদ্দীন মরণব্যাধি ক্যান্সারে আক্রান্ত
২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি দেশের রাজনৈতিক সঙ্কটময় পরিস্থিতিতে সেনা হস্তক্ষেপে ক্ষমতা দখল করেছিলেন ফখরুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বাধীন কথিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার। সেই থেকে বছরের প্রথম মাসের ১১ তারিখ পশ্চিমা আদলে ১/১১ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। বছর ঘুরে এই দিনে বাংলার ১৬ কোটি মানুষের মনে পড়ে ফখরুদ্দীন-মইন ইউ আহমেদের সেই ভয়াল দিনগুলোর কথা।
ফখরুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বাধীন কথিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার সামনে থাকলে ওই সময় মূলতঃ পেছন থেকে সব কলকাঠি নাড়তেন সেনাপ্রধান হিসেবে জেনারেল মইন ইউ আহমেদ।বরং ওয়ান ইলিভেনের দুই বছরে যা কিছু ঘটেছে সবকিছুতেই নাটের গুরু ছিলেন মইন ইউ আহমেদ।
#FakhruddinAhmed#BanglaBiography #BanglaDocumentary #Open_T_School